About This Blog

2

বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১১


সত্তরের নির্বাচনের পর রাজপথে প্রবল আন্দোলন। বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছেন। এরই মধ্যে ছাত্র ইউনিয়ন আন্দোলনের পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়ের খেলার মাঠে ট্রেনিং দেয়া শুরু করে। শত শত ছেলেমেয়ে এতে অংশ নেয়। মাঠের পাশে দাঁড়িয়ে হাজার হাজার মানুষ আমাদের নিয়মিত কুচকাওয়াজ প্রত্যক্ষ করত। এই ট্রেনিং ক্যাম্প পরিচালনা করতেন ডা. আবুল কসেম। আমি নিজে যেহেতু আগে স্কাউটিং করতাম সেহেতু আমাকে দায়িত্ব দেয়া হয় দলের লেফট-রাইট করানোর। সেসময় ছাত্র ইউনিয়নের এই ট্রেনিং ঢাকাসহ সারা দেশে ব্যাপক সাড়া ফেলে। এক পর্যায়ে ডামি রাইফেল নিয়ে বিশাল একটি র‌্যালি বের হয় ঢাকা শহরে। এটা ছিল একদিকে মানুষকে বুঝানো যে, আমাদের সামনে স্বাধীনতার যুদ্ধ। অন্যদিকে সেই যুদ্ধের জন্য আমরা প্রস্তুত হচ্ছি। এখনো ছাত্র ইউনিয়নের সেই ছবিটি সব জায়গায় দেখি। নারীদের কাঁধে ডামি রাইফেলসহ ছবিটি। সেই ছবিটির প্রথম কাতারে ছিলেন ছাত্র ইউনিয়ন নেত্রী রোকেয়া কবীর, তাজিম সুলতানা, ডা. নেলি, কামরুন নাহার হেলেন, নাজনিন সুলতানা নিনা প্রমুখ।


বিস্তারিত পড়ুন.............

1


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মাঠে যারা ট্রেনিং নিয়েছিল তাদের মধ্যে অপেক্ষাকৃত চৌকশ কয়েকজনকে লাইভ শুটিং শেখানোর জন্য ডেমরায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে গুলি ছোঁড়াসহ অন্যান্য আগ্নেয়াস্ত্র কীভাবে ব্যবহার করতে হয় তার প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। যদি পাকিস্তানিরা আক্রমণ করে তাহলে এক ধরনের প্রাথমিক প্রস্তুতিও নেয়া হয়। ২৫ মার্চের রাতের আগেই হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে ব্যারিকেড তৈরী করে। যেন সেনানিবাস থেকে পাকিস্তানি আর্মি শহরে ঢুকতে না পারে। ছাত্র ইউনিয়ন কর্মীরা সেখানে জনগনের সাথে থেকে এসব কাজে অবদান রাখে।


বিস্তারিত পড়ুন.............

test

শুক্রবার, ১৯ মার্চ, ২০১০

ব্লগবক্স
মোটের ওপর কেমন লাগলো ?:
ব্লগবক্স নিজে তৈরী করুন !


বিস্তারিত পড়ুন.............